অ্যামান্ডা লরা বাইন্স - বিশ্ব মিডিয়া জগৎ

Recent Post

অ্যামান্ডা লরা বাইন্স

অ্যামান্ডা লরা বাইন্স (ইংরেজি ভাষায়: Amanda Laura Bynes) (জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯৮৬) একজন মার্কিন অভিনেত্রী, কমেডিয়ান, ফ্যাশন ডিজাইনার, গায়িকা, এবং কণ্ঠ অভিনেত্রী। তিনি নিকেলোডিয়ন টেলিভিশন চ্যানেলে দি অ্যামান্ডা শো নামে নিজের একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতে। নিকেলোডিয়নের হয়ে তিনি ১৯৯০-এর দশকে অল দ্যাট নামক আরো একটি সফল টেলিভিশন অনুষ্ঠানে কাজ করেন। ২০০০-এর দশকে তাঁর চলচ্চিত্র শিল্পে পদাপর্ণ হয়। টিনএজার হিসেবে বিভিন্ন চলচ্চিত্রে তিনি অভিনয় করেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শি’স দ্য ম্যান (২০০৬) এবং হেয়ারস্প্রে (২০০৭)।

২০০৬ সালে বাইন্স পিপল ম্যাগাজিনের জরিপে অনূর্ধ্ব ২৫ বয়সের ২৫ জন তারকার এক তালিকায় (25 Hottest Stars Under 25) স্থান লাভ করেন। ২০০৭ সালে তিনি ফোর্বস-এর অনূর্ধ্ব ২১ বয়সের জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের মাঝে ৫ম সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক গ্রহণকারী অভিনেত্রী হিসেবে আবির্ভূত হন। তাঁর আয়ের পরিমাণ ছিলো ২৫ লক্ষ মার্কিন ডলার
অ্যামান্ডা বাইন্স
জন্ম
অ্যমান্ডা লরা বাইন্স
পেশা
অভিনেত্রী, গায়িকা, কণ্ঠ অভিনেত্রী
কার্যকাল
১৯৯৩ — বর্তমান

প্রাথমিক জীবন

ক্যালিফোর্নিয়ার থাউসেন্ড ওকসে অ্যমান্ডা বাইন্সের জন্ম ও বেড়ে ওঠা। তাঁর মা লিন অরগ্যান একজন সহকারী দন্ত চিকিৎসক ও অফিস ব্যবস্থাপক। বাবা রিক বাইন্স পেশায় ছিলেন একজন দন্ত বিশারদ। এছাড়া মাঝে মাঝে তিনি রম্যচরিত্রেও অভিনয় করতেন। বাইন্সের বড় দুই ভাই-বোন আছে। একজনের নাম টমি (জন্ম: ১৯৭৪) ও অপরজনের নাম জিলিয়ান (জন্ম: ১৯৮৩)। জিলিয়ানের ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস থেকে থেকে ইতিহাস শাস্ত্রে স্নাতক ডিগ্রি আছে, তাছাড়া তিনি সামান্য কিছু অভিনয়ও করেছেন। বাইন্সের নানী কানাডার টরেন্টো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। তাঁর ভেতর আইরিশ, পোলিশ, রুশ, এবং রোমানীয় বংশের ঐতিহ্য আছে। অ্যামান্ডা বাইন্সের বাবা একজন রোমান ক্যাথলিক ও মা হচ্ছেন ইহুদিবাইন্স নিজেকে একজন ইহুদি হিসেবে বর্ণনা করেন, কিন্তু তিনি আরো বলেছেন, “আমি এখনো ঠিক করিনি (ধর্মের ব্যাপারে)। আমি জানি না আমি সত্যিকার অর্থে কী বিশ্বাস করি”।

Share on Google Plus

About World Media Jogot

This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.

0 comments:

Post a Comment